বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

Uc Browser এর ১০ কোটি ইউজার হওয়ায় তারা ৪০০০ টাকা দিচ্ছে। Uc_browser থেকে ৪০০০ টাকা পেতে নিচের step ৪ টি complete করুন।


Uc Browser এর ১০ কোটি ইউজার হওয়ায় তারা ৪০০০ টাকা দিচ্ছে।
Uc_browser
থেকে ৪০০০ টাকা পেতে নিচের step ৪ টি complete করুন।
★★1st step:-
Play store
থেকে Uc Browser লেটেস্ট ভার্সন ইনস্টাল করুন। আগে থেকে ইন্সটল করা থাকলে আপডেট করুন। লেটেস্ট ভার্সন ছারা হবেনা।



.

★★2nd step:-
নতুন install করা অথবা Update দেওয়া uc browser দিয়ে এই লিংকে ঢুকুন:- http://rc.ucweb.com/bdpullnewer/index…
★★3rd step :-
লিংকে ঢোকার পর একটা নতুন পেজ আসবে।
তার বাম পাশে Enter Code নামে একটা আপশন থাকবে।
Enter Code অপসনে click করলে একটা from আসবে।
সেখানে your friend's code এর ঘরে 1336090
এই কোড টা দিবেন। কোডটা না দিলে আইডি একটিভ হবেনা।
your nick name এর ঘরে আপনার নাম দিয়ে submit করবেন।
সাথে সাথে আপনি 4000 টাকা পাবেন। যা বিকাশ নাম্বার দিয়ে তোলা যাবে
★★4th step:-
পেজের ডান পাশে দেখেন Invitation code নামে একটা অপশন আসে।
সেটায় ক্লিক করে আপনার code টা collect করুন।
এবং ঐ কোড দিয়ে বন্ধুদের invite করুন।
একজন কে আপনার কোড দিয়ে update করালে,
এভাবে ৪০০০ টাকা collect করতে পারলে, আপনি bkash এ ৪০০০ টাকা পেয়ে জাবেন

বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৬

অনলাইনে জমির নকশা দেখা, খাজনা জমা ও নামজারির সুবিধা জেনে নিন কি ভাবে করতে হবে…অবশ্যই অাপনাদের কাজে লাগবে

সারাদেশে ভূমি সম্পর্কিত নানান জটিলতায় বাংলাদেশের মানুষকে নানান ভোগান্তি পোহাতে হয়। এবার ভূমি মন্ত্রণালয় ভূমি সম্পর্কিত নানান কাজ যেমন ভূমির খাজনা জমা, নামজারি ফি জমা এবং ভূমির নকশা ইত্যাদি অনলাইন কেন্দ্রিক করতে যাচ্ছে।


ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে ইতোমধ্যে ভূমির খাজনা, নামজারি ফি ইত্যাদি অনলাইনে পরিশোধ করার লক্ষ্য নিয়ে কাস্টমাইজ সফটওয়্যার উন্নয়েনের কাজ শুরু হয়ে গেছে। সফটওয়্যার এর কাজ শেষ হলেই প্রথম পাইলট প্রকল্প হাতে নেয়া হবে এবং এটি ঢাকার বারিধারা থেকে শুরু হবে।

সম্পূর্ণ প্রকল্পের বিষয়ে ভূমি রেকর্ড এবং জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এম এ মান্নান বলেন, “আমরা দেশের মানুষকে অনলাইনে ভূমি সম্পর্কিত বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করে নেয়ার সুযোগ দিতে ইতোমধ্যে প্রোজেক্ট হাতে নিয়েছি। আমাদের এ বিষয়ে একটি পাইলট প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা সফটওয়্যার তৈরি হলেই ঢাকার বারিধারা থেকেই পরীক্ষামূলক ভাবে জনসাধারণকে অনলাইনে ভূমির জরিপ, খাজনা পরিশোধ এবং নামজারি ফি সহ অনলাইনেই ভূমির নকশা দেখার সুযোগ করে দিতে পারবো

তিনি আরও বলেন, “দেশের সকল মানুষকে ভূমি বিষয়ক বিভিন্ন বিষয়ে সাহায্য দেয়ার লক্ষ্যে দেশের প্রতিটি উপজেলার তহসিল অফিসের রেজিস্ট্রার বুক-২ কম্পিউটারাইজড করা হবে। এরপর নিজস্ব সফটওয়্যারে অনলাইন পদ্ধতি চালু করা হবে। জমি বেচা-কেনা, বায়নাপত্র, চুক্তিপত্রসহ নানা ক্ষেত্রের নিবন্ধন ফিও অনলাইনে পিরশোধ করা যাবে।”

এছাড়া ভূমি ডিজিটালাইজেশনের আওতায় এ পর্যন্ত দুই লাখ চার হাজার মৌজা ম্যাপের মধ্যে সিএস এবং এসএ জরিপের এক লাখ ১৫ হাজার ম্যাপ কম্পিউটারাইজড করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়াকে আরও বিস্তৃত করতে ইতিমধ্যেই দেশের আরো আরএস জরিপের ৮৯ হাজার ম্যাপ ডিজিটালাইজড কাজ শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। এখন যে কেউ মাত্র ৩১০ টাকা ফি জমা দিয়ে ১৫ মিনিটেই সংগ্রহ করতে পারছেন নিজ মৌজার জমির ম্যাপ।

এক যায়গায় থেকে ভূমির সকল সুবিধা পাওয়ার বিষয়ে ভূমি মন্ত্রণালয় অত্যন্ত সচেতন, ভূমি মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে জমির নিবন্ধন বিষয়ক সকল কাজ আইন মন্ত্রণালয় থেকে ভূমি মন্ত্রনালয়ে স্থানান্তরের সকল প্রক্রিয়াও সমাপ্ত করে আনছে। এই প্রক্রিয়া শেষ হলে কিছুদিনের মাঝেই ভূমির নামজারি সহ নিবন্ধন করার প্রক্রিয়া অনেক দ্রুত হবে এবং দুই মন্ত্রনালয়ে কাগজ নিয়ে যেতে হবেনা।

এদিকে সংশ্লিষ্ট অনেকেই মনে করছেন, অনলাইনেই ভূমি সংক্রান্ত সকল সুবিধা দেয়া হলে দালাল এবং দুর্নীতিবাজদের দুর্নীতির সুযোগ এবং দীর্ঘ সময় ব্যয় অনেকটা কমে আসবে।

অভ্র কীবোর্ড দিয়ে বিজয়ের সুত্নি ফন্ট-এর স্বাদ নিন অত্যন্ত সহজভাবে

এবার পিসিতে অভ্র কি-বোর্ড দিয়েই টাইপ করুন বিজয় SUTONNYMJ ফন্ট ব্যবহার করে একদম সহজভাবে কোনো ঝামেলা ছাড়াই।
আসুন কম্পিউটারে বাংলা লিখি অভ্র কি-বোর্ড দিয়ে তাও আবার বিজয়ের SUTONNYMJ ফন্ট-এ।
আর অন্য সবার পিসিতে নিজের লিখা ফাইল কপি করে নিলে ফন্ট ভেঙ্গে নস্ট হয়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি নেই চিরতরে।
নিজস্ব অভিমত থেকেই বলছিঃ
অনেকেই বলেন অভ্র ভালো না কারন অভ্র দিয়ে লিখার পর তা অন্য পিসিতে নিলে ফন্ট ভেঙ্গে যায়। বিজয় বেস্ট কেননা বিজয়-এ এই সমস্যা (ফন্ট ভেঙ্গে যাওয়া) হয় না। কিন্তু আমি বলব অভ্র দিয়ে লিখেও যেকোনো ফাইল ক্রিয়েট করলে যেমনঃ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড,এক্সেল,পাওয়ার পয়েন্ট, ফটোশপ-৭,ইলুস্ট্রেটর-ইত্যাদি তারপর তা অন্য সবার পিসিতে নিলে ফন্ট ভাংবে না। কারন আপনিতো বিজয়ের  SUTONNYMJ ফন্ট দিয়েই কাজ করেছেন জাস্ট অভ্র কি-বোর্ড-এ।
আসুন এখন একটু জেনে নেই কি কারনে ফন্ট ভেঙ্গে যায়ঃ
(নিজস্ব অভিমত অনুযায়ী) আসলে ফন্ট ভাঙ্গে তার কারন হচ্ছে আমরা বেশিরভাগ বাঙ্গালী ভাইয়ের পিসিতেই আমরা বিজয় ইনস্টল করে তার কাজ শিখি। আর বিজয়ের একটা কমন ফন্ট হচ্ছে বাংলাদেশের নিউজপেপারের ফন্ট SUTONNYMJ. তো বিজয় ইন্সটল করাতে আর তার কাজ আগে শিখার কারনে + সবার পিসিতেই বিজয় ইনস্টল করার পর বিজয়ের ডিফল্ট ফন্ট যেহেতু SUTONNYMJ সেহেতু আমরা বিজয় দিয়ে কোনো ফাইল এডিট করে তা অন্য পিসিতে নিলে তখন সেই পিসির ডিফল্ট সেটিংস সিস্টেম অনুযায়ী আপনার ক্রিয়েটকৃত ফাইলটিকে সেই পিসি রীড করতে পারে বলেই ফন্ট ভেঙ্গে যায় না। কিন্তু আপনি অভ্র দিয়ে লিখার পর তা অন্য পিসিতে নিলে ফন্ট ভেঙ্গে যাওয়ার প্রথম কারন হচ্ছে সেই পিসিতে অভ্র-এর ফন্ট ইনস্টল করা নেই।
যে কথাটি না বললেই নয় তা হচ্ছে আমার এই টিউন উৎসর্গ করলাম সেসব সমস্যাপীড়িত ভাই ও বোনদের জন্য যাদের বিজয় সম্পর্কে ধারণা খুবই কম কিন্তু তাদের বাসায় বা অফিসে বাংলা টাইপ শিখতে হবে বলে প্যাড়ায় আছেন তাদের জন্য।
তো কথা অনেক হল এবার চলুন আমরা মূল বিষয়ে ফিরে যাই কিভাবে অভ্র দিয়ে SUTONNYMJ ফন্ট-এর ব্যবহার করবেন। নিচে আমার তৈরি করা ভিডিও টিওটোরিয়ালটি একটু মনোযোগ দিয়ে দেখুন (HD কোয়ালিটিতে দেখলে ভালো হবে) তাহলে হয়তো আপনারা অনেকেই উপকৃত হবেন।

মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৬

শীঘ্রই আসছে স্মার্ট কার্ড, অনলাইনে পরিবর্তন করুন আপনার ছবি

জাতীয় পরিচয়পত্র একটি নাগরিকের পরিচয়সহ নানা সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করে। পরিচয়পত্রে নাম ঠিকানা ভুল কিংবা ছবি খারাপ এসেছে এমন অভিযোগ অনেকের। সময় এসেছে এসব সংশোধনের। এখন আপনিও পারবেন খুব সহজেই এই কাজগুলো করতে।
প্রতিদিন হাজার হাজার নাগরিক জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন। আমরা অনেকেই জানি না বর্তমানে অনলাইনে আবেদন করে নতুন ভোটার হওয়া যায়। তাছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডির জন্য আবেদন করে সংশোধন করা যায়। একইসঙ্গে হারিয়ে গেলে, কোনো তথ্য সংশোধন বা ছবি পরিবর্তনও করা যাবে অনলাইনে।
খুব শিগগির দেয়া হচ্ছে স্মার্ট কার্ড। তাই স্মার্ট কার্ড পাওয়ার আগেই সচিত্রে আলোচনা দেখে খুব সহজেই অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ছবি পরিবর্তন, তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হবার বিস্তারিত নিয়মকানুন জানতে পারবেন। জেনে নিন বিস্তারিত-

অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের কি কি পরিবর্তন আপনি নিজেই করতে পারবেন?
* তথ্য পরিবর্তন
* ঠিকানা পরিবর্তন
* ভোটার এলাকা স্থানান্তর
* পুনঃমূদ্রণ
* ছবি পরিবর্তন
*আবেদনপত্রের হাল অবস্থা

কিভাবে ছবি পরিবর্তন ও তথ্য হালনাগাদ ও আপনার সকল ডাটাবেজ দেখতে পারবেন?
প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে এই লিংকে যান https://services.nidw.gov.bd/registration (এই সাইট https ফরম্যাটে হওয়াতে আপনার ফায়ারফক্স ব্রাউজারে এটা লেখা আসতে পারে This Connection is Untrusted সেক্ষেত্রে সমাধান হলো প্রথমে Understand the Risks ক্লিক করেন তারপর।
* On the warning page, click I Understand the Risks.
* Click “Add Exception‘…. The Add Security Exception dialog will appear.
* Click “Confirm Security Exception” ক্লিক করুন সাইট চলে আসবে।

কারা অনলাইন সেবার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন
আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিম্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুন-
১. প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী পূরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
২. আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড সহকারে লগ ইন করুন।
৩. তথ্য পরিবর্তনের ফর্মে তথ্য হালনাগাদ করে সেটির প্রিন্ট নিয়ে নিন।
৪. প্রিন্টকৃত ফর্মে স্বাক্ষর করে সেটির স্ক্যানকৃত কপি অনলাইনে জমা দিন।
৫. তথ্য পরিবর্তনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় দলিলাদি কালার স্ক্যান কপি অনলাইনে জমা দিন।
এবার “রেজিষ্ট্রেশনফরম পূরণ করতে চাই” ক্লিক করুন।

এবার ফরমটি সঠিক ভাবে পুরণ করুন
* এন.আই.ডি নম্বরঃ (আপনার এন.আই.ডি নম্বর যদি ১৩ সংখ্যার হয় তবে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন উদাহরণঃ আপনার কার্ড নাম্বার ১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০ ও জন্মসাল ১৯৯০ আপনি এভাবে দিবেন১৯৯০১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০)
* জন্ম তারিখঃ (কার্ড দেখে সিলেক্ট করুন)
*মোবাইল ফোন নম্বরঃ (আপনার সঠিক মোবাইল নাম্বার দিন কারণ মোবাইলে ভেরিফাই কোড পাঠাবে)
* ইমেইলঃ (ইচ্ছা হলে দিতে পারেন না দিলে সমস্যা নাই, ইমেইল আইডি দিলে পরবর্তীতে লগইন করার সময় ভেরিফাই কোড ইমেইলে সেন্ড করতে পারবেন যদি মোবাইল হাতের কাছে না থাকে)
* বর্তমান ঠিকানা: বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন।
* স্থায়ী ঠিকানা: বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন।
* লগইন পাসওয়ার্ড: পাসওয়ার্ড অবশ্যই ৮ সংখ্যার হতে হবে বড় হাতের অক্ষর ও সংখ্যা থাকতে হবে যেমনঃ InfoPedia71
এবার সঠিক ভাবে ক্যাপচার পূরণ করুন ছোট হাতের বড় হাতের অক্ষর বা সংখ্যা যা দেওয়া আছে তাই বসান তবে স্পেস দিতে হবেনা । এবার “রেজিষ্টার” বাটন ক্লিক করে দ্বিতীয় ধাপে চলে যান।
ফরম টি সঠিক ও সফল ভাবে রেজিস্টার করার পর দেখুন আপনার মোবাইলে ভেরিফাই কোড এসেছে ও ব্রাউজারে ঐ কোড সাবমিট করার অপশন এসেছে, নিচের ছবির মত স্থানে আপনার মোবাইলের ভেরিফিকেশন কোড বসান ও রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করুন।

(২ মিনিটের মধ্যে মোবাইলে কোড না আসলে পুণরায় কোড পাঠান (SMS) ক্লিক করুন)
সঠিক ভাবে কোড প্রবেশ করার পর আপনার Account Active হয়ে যাবে এবার একটি পেইজ আসবে আপনাকে লগইন করতে বলা হবে অথবা লগইন লিংক https://services.nidw.gov.bd/login
লগইন করতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (১৩ সংখ্যার হলে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন) জন্মতারিখ ও আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফাই কোড কিভাবে পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে।
রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার আপনার হাতের কাছে থাকলে মোবাইলে তা না হলে ইমেইলে সিলেক্ট করুন।
এবার “সামনে” ক্লিক করুন।
এবার আপনার সিলেক্ট করা অপশন মোবাইলে বা ইমেইল থেকে ভেরিফাই কোড বসিয়ে লগইন করুন।
দুই মিনিটের মধ্যে যদি কোড না আসে তবে “পুনরায় কোড পাঠান” বাটনে ক্লিক করুন।
নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা আপনার ডাটাবেজের সব তথ্য দেখা যাবে এবার। নিচের যেকোনো অপশনে চাহিদা অনুযায়ী ক্লিক করুন আর তথ্য হালনাগাদ করুন। এভাবেই আপনি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সংশোধন কিংবা ছবি পরিবর্তন করতে পারবেন খুব সহজেই।
কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়া যাবে?
অনলাইনে ভোটার হবার আবেদন করতে এই লিংকে যান https://services.nidw.gov.bd/newVoter
আপনার ভোটার তথ্য পুরণ করুন। অনলাইনে ভোটার হতে নিচের শর্ত গুলো ভাল করে পড়ে নিন এবং “আমি রাজি ও নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে চাই” ক্লিক করুন।

নতুন ভোটার নিবন্ধন !!
১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।
ক) ভূমিকাঃ
* অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন)
* আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
* নতুন ১৮ বয়সের অধিক,  প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন।
* বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
খ। ধাপসমূহঃ
* ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন।
* নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন।
* সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউ এর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন।
* পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন।
*আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে।
*কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন।
* ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত
১।প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২।প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করাহলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩।প্রশ্নঃ ভুল ক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৪।প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫।প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬।প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন ID Card থেকে স্বামীর নাম কিভাবে বাদ দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭।|প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কি ভাবে সংযুক্ত করতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮।প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯।প্রশ্নঃ আমার ID Card এরছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০।প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
১১.প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা অন্যনামেনিবন্ধিত হলে সংশোধনে রজন্য আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি, ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
১২।প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কিকি সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।
১৩।প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
১৪।প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্কভাতা বাঅন্য কোন ভাতা খুব প্রয়োজন।কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স নাহওয়ার ফলে কোন সরকারী সুবিধা পাচ্ছিনা।লোকে বলে ID Card –এ বয়সটা বাড়ালে ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
১৫।প্রশ্নঃ একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্ন ভাবে লেখাহয়েছে কিভাবে তাসংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
১৬।প্রশ্নঃ আমি পাশনাকরে ও অজ্ঞতা বশতঃশিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্যা দিসংশোধনের উপায়কি?
উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
১৭।প্রশ্নঃ ID Card এ অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কি ভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
১৮।প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়?
উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
১৯।প্রশ্নঃ বয়স/জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
২০।প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।
২১।প্রশ্নঃ আমার জন্মতারিখ যথাযথ ভাবে লেখা হয় নি, আমার কাছে প্রামাণিক কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২২।প্রশ্নঃ একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।
২৩।প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
২৪।প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।
২৫।প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকার পত্র/স্লিপ হারালে করণীয় কি?
উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
২৬।প্রশ্নঃ প্রাপ্তিস্বীকারপত্র / ID Card হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেই বা NID নম্বর/ভোটার নম্বর/স্লিপের নম্বর নেই, সেক্ষেত্রে কি করণীয়?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
২৭।প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদিপরিবর্তন কি ভাবে সম্ভব?
উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।
২৮।প্রশ্নঃ আমি যথাসময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।
২৯।প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কি ভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩০।প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেইসময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি।এখন কিভাবে আইডিকার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৩১।প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কি না?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৩২।প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।
৩৩।প্রশ্নঃআমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ডকি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ। আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৩৪।প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃ তভুল তথ্য দিলে কিহবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।
৩৫।জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।
৩৬।প্রশ্নঃ বিভিন্ন দলিলে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?
উত্তরঃ এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে। লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।
৩৭।প্রশ্নঃ আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রিসনাক্ত করা সম্ভব?
উত্তরঃ হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।
৩৮।প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির পক্ষেকি একাধিক নামেও বয়সে একাধিক কার্ডপাওয়া সম্ভব?
উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
৩৯।প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ পত্রাদি প্রয়োজন?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), ঠিকানা প্রমানের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN নম্বর (যদি থাকে)।
৪০।প্রশ্নঃ আমি খুব দরিদ্র ও বয়স ১৮বছরে রকম।১৮ বছরে রউপরে বয়স দেখিয়ে একটি ID Card পেলে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে বা অন্য কোথাও চাকুরী পেতে পারি।মানবিক কারণে এই পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায় কি?
উত্তরঃ না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।মানবিক বিবেচনার কোন সুযোগ নেই।
৪১।প্রশ্নঃ আমি ভুলে দু’বার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলে ছি এখন কি করবো?
উত্তরঃ যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। বর্তমানে Finger Print Matching কার্যক্রম চলছে। অচিরেই সকল Duplicate Entry সনাক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
৪২।প্রশ্নঃ ID Card আছে কিন্তু ২০০৮ এর সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় নাম ছিল না।এরূপ সমস্যা সমাধানের উপায় কি?
উত্তরঃ অবিলম্বে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।
৪৩।প্রশ্নঃ এক জনের কার্ডঅ ন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কি না?
উত্তরঃ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে।
৪৪।প্রশ্নঃ আপনারা বিভিন্ন ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ NID Registration Wing/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা Website : http://www.ecs.gov.bd বা http://www.nidw.gov.bd থেকে ডাউন-লোড করা যাবে।
৪৫।প্রশ্নঃ এইসমস্ত ফরমের জন্য কোন মূল্য পরিশোধ করতে হয় কি না?
উত্তরঃ না।
জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করণীয়
৪৬।প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।

৪৭।প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।

উল্লেখ্য, ১ সেপ্টেম্বর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নবায়ন এবং হারানো বা নষ্ট হলে নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র নেয়ার জন্য আলাদা আলাদা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বর্তমানে লাগেনা।

পরিচয়পত্র নবায়ন করতে সাধারণ ১শ’ টাকা ও জরুরি ১৫০ টাকা দিতে হবে। হারিয়ে ফেললে বা নষ্ট হলে নতুন পরিচয়পত্র নিতে প্রথমবার আবেদনে ২শ’ টাকা, জরুরি ভিত্তিতে ৩শ’ টাকা। দ্বিতীয়বার আবেদনে ৩শ’ টাকা জরুরি ভিত্তিতে ৫শ’ এবং পরবর্তী যে কোনো ৫শ’ টাকা ও জরুরি প্রয়োজনে ১ হাজার টাকা দিতে হবে ।

বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। তাদেরকে বিনামূল্যে লেমিনেটে পরিচয়পত্র দেয়া হয়। এর মেয়াদ রয়েছে ১৫ বছর। এ সময়ের পরেই নবায়ন করা যাবে এ পরিচয়পত্র। তবে হারানো বা নষ্ট হলে গেলে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র সংগ্রহে ইসির পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হয়। এ আবেদনের মাধ্যমে এতদিন বিনামূল্যে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করা যেত। এখন থেকে নির্ধারিত ফি ইসি সচিব বরাবর পে অর্ডার বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে হবে।

শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৬

কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন কার্ড চেক করবেন

কিভাবে জন্ম নিবন্ধন চেক করবেন:
বর্তমানে ভুয়া জন্ম নিবন্ধন আর আইডি কার্ডের ছড়াছড়ি তাই কারো জন্ম বিন্ধন এখন সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে চেক করা যায়। সম্পুর্ণ দেখলে বুঝতে পারবেন সহজে। জন্ম নিবন্ধন চেক করতে হলে অবশ্যই আপনার হাতের কাছে ১৭ সংখ্যার নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ থাকতে হবে। আর এই কাজের জন্য অনলাইন জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন তথ্য ব্যবস্থার ওয়েব সাইট ভিজিট করতে হবে। সেখান থেকে প্রয়োজনীয় লিংকে ক্লিক করে ১৭ সংখ্যার জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ ইনপুট করে বিস্তারিত তথ্য পাবেন। যদি কোন তথ্য সঠিক বা অসম্পুর্ণ থাকে তাহলে  ''Matching birth records not found'' লেখা আসবে।

ইন্টারনেটের আউটসোর্সিং কাজ পাওয়ার ৪ টিপস

আপনার মূ্ল্যবান সময়ের সামান্য সময় ব্যয় করে যদি কিছু টাকা পয়সা ইনকাম করে নিজের প্রয়োজন মিটাতে পারেন, তাহলে অন্যের কাছ থেকে ধার কর্জ করে চলার চেয়ে খারাপ কি? ইন্টারনেট জগৎটা Facebook, social media  এর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আপনার সামান্য ইচ্ছা শক্তির বলে আপনি ইন্টারনেট হতে কিছু টাকা উপাজর্ন করতে পারেন। এই জন্য আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে ছাত্র-ছাত্রী, গৃহিনী এবং কিশোর বয়সি আধুনিক জেনারেশনরা ইন্টারনেট হতে অল্প কিছু টাকা উপার্জন করে নিজের ব্যক্তিগত প্রয়োজন মিটাতে পারেন।
 YouTube হতে টাকা উপার্জনঃ অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে YouTube. এখান থেকে যে কোন বয়সের লোক খুবই সহজে টাকা উপার্জন করতে পারেন। ইন্টারনেট বিশ্বের জনপ্রিয় ১০ ওয়েবসাইটের মধ্যে YouTube হচ্ছে একটি। আপনি ইচ্ছে করলেই এখান থেকে কম সময় ব্যয় করে অল্প অভীজ্ঞতা নিয়ে মাসে ভাল মানের টাকা উপার্জন করতে পারেন। এই জন্য আপনাকে যেটি করতে হবে- প্রথমে বিভিন্ন ভাল মানের ভিডিও YouTube এ আপলোড করতে হবেহবে। এ জন্য আপনি আপনার মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি ভ্রমন প্রিয় লোক হন তাহলে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর প্রকৃতিক দৃশ্যগুলি আপনার ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দী করেও এ কাজটি করতে পারেন। অথবা আপনি যে বিষয় ভালভাবে জানেন সে বিষয়ে বিভিন্ন টেউটোরিয়াল তৈরী করেও কাজটি করতে পারেন। কিন্তু মানে রাখবেন কারও কোন নকল ভিডিও কপি করে এটি করা যাবে না। এতে করে হিতের বীপরিত হতে পারে।
 ব্লগিং করে বা ব্লগে আর্টিকেল লিখেঃ আপনি গুগল ব্লগারে কিংবা ওয়ার্ডপ্রেসে বিনা মূল্যে একটি ব্লগ তৈরী করে নিতে পারেন। এখন ব্লগ তৈরী করে থেমে থাকলে হবে না। আপনার যে বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান আছে, আপনি সে বিষয় নিয়ে লিখে যান। এ ক্ষেত্রে হয়তো আপনি প্রথম ২-৩ মাস একটু কষ্ট করতে হবে। তাই বলে আপনি নিরাশ হয়ে থেমে থাকবেন না।
 Freelancing – একজন লেখক হয়েঃ Freelancing হচ্ছে এমন একটি সাইট যেখানে আপনি আপনার লেখা বা আর্টিকেল শেয়ার করে টাকা উপার্জন করে নিতে পারবেন। আপনি যদি একজন ভাল লেখক হন কিংবা যে কোন বিষয়ে ভাল জ্ঞান রাখেন, তাহলে যদি সে বিষয়ে ভাল মানের আর্টিকেল লিখতে পারেন, তাহলেই এটা আপনার পক্ষে সম্ভব। আপনার লেখার মান যদি ভাল হয় তাহলে Freelancing এ আপনার লেখার মূল্য অর্থাৎ টাকা উপার্জনের পরিমান দিন দিন বাড়তে থাকবে। এখান থেকে মাসে লাখ টাকা উপার্জন করে এমন লোকও আছে।
 Ad sense থেকে টাকা উপার্জনঃ Adsense হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপনের (Advertisement) Program. এটি গুগল কর্তৃপক্ষ সয়ং নিজে পরিচালনা করছে। আপনি যদি আপনার ব্লগটিকে ভাল মানের Platform এ নিয়ে যেতে পারেন এবং আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর থাকে তাহলে Adsense থেকে আপনি হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এ পদ্ধতীতে আপনার ব্লগে Adsense এর বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে ক্লিক প্রতি ডলার আয় করতে পারবেন। অনেকে বলে Adsense Approv করাটা অনেক কঠিন কাজ। কিন্তু আমি বলছি মোটেও কঠিন কাজ নয়। আপনি যদি মানসম্মত ২৫-৩০ টি ইউনিক কনটেন্ট লিখতে পারেন তাহলে নিঃসন্দেহে Adsense Approv হয়ে যাবে।

শুক্রবার, ১৩ মে, ২০১৬

আবারও গ্রামীণফোন দিচ্ছে মাত্র ১১ টাকায় পুরো ২ জিবি ইন্টারনেট!! লুফে নিন এখনি..(সর্বোচ্চ ৪ বার)!

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। কেমন আছেন সবাই, আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আপনারা যাতে ভালো থাকেন সেই কামনা করে আজকের টিউন লেখা শুরু করছি। কাজের কথায় আসা যাক
Grameenphone Launched new reactivation offer for all Users. Under this offer all eligible customers can enjoy 2GB internet at only 9 TK (+18% vat).
GET 2GB DATA NOW @9 TK
Offer Details:
Customers can checked there number eligibility by send SMS “BHK<space>017” To 9999 Number
After sending this sms, you will received following SMS form Grameenphone.
Example: “ 017 is eligible for 2GB 3G internet at only TK 9. You can get this offer by dialing *111*90# with 15 days validity “.

Offer Conditions:
• All GP pre-paid subscribers (except ERS and BPO) who are not using their connections since 90 Days or before will be able enjoy this offer.
• To check the offer eligibility send “BHK<space>no To 9999.
• eligible customers will get 2GB open internet at only TK 9.
• To buy 2GB dial *111*90#.
• Speed up to 1 Mbps.
• Customers can buy 2GB @9TK up to 4 Time.
• All eligible customers will get the offer without any registration. Just need to recharge 29 TK.
• 3% SD + 15% VAT will apply.

মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০১৬

জিপির সকল গ্রাহকই এখন পাচ্ছেন 1GB ইন্টারনেট মাত্র ৯ টাকায়।

আশা করি, সবাই ভাল আছেন … আমিও ভালো আছি।
পরীক্ষার জন্য ঠিকমত টিউন করতে পারি না, তবে আজ জানাবো কি ভাবে আপনি 1GB ইন্টারনেট মাত্র ৯ টাকায় নিবেন।
এটা জিপির সকল গ্রাহকের জন্য,
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে SIM রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার নিকটস্থ আঙ্গুলের ছাপ চিহ্নিত স্থানে চলে আসুন। রেজিস্ট্রেশন করলেই পাচ্ছেন 1GB ইন্টারনেট মাত্র ৯ টাকায়।
Grameenphone's photo.
বায়োমেট্রিক রি- রেজিস্টার্ড’ গ্রাহকদের জন্য ‘৯ টাকায় ১জিবি’ ডাটার একটি অফার চলছে (৩% এসডি এবং ১৫% ভ্যাট সহ)।অফারটি পেতে ডায়াল করুন *5000*99#।*এই অফারে ডাটা এর মেয়াদ ৭ দিন।
*অফারটি ব্যবহার করার যাবে শুধুমাত্র 2am থেকে 12pm পর্যন্ত।
*ডাটা ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *121*1*2# কোডটি।
*অফারটি শুধুমাত্র ১বার নেওয়া যাবে সফল ভাবে re-registration হবার পর।
*এই অফারটি যেকোনো প্রিপেইড (except ERS, BS Postpaid and Prepaid) এবং টিউনপেইড সিম থেকে উপভোগ করা সম্ভব হবে।
তাই দেরি না করে আজই রেজিস্টার করে ফেলুন আপনার সিমটি, আর নিয়ে নিন ‘৯ টাকায় ১জিবি ইন্টারনেট।
“সবাইকে ধন্যবাদ”
বায়োমেট্রিক রি- রেজিস্টার্ড’ গ্রাহকদের জন্য ‘৯ টাকায় ১জিবি’ ডাটার একটি অফার চলছে (৩% এসডি এবং ১৫% ভ্যাট সহ)।অফারটি পেতে ডায়াল করুন *5000*99#।*এই অফারে ডাটা এর মেয়াদ ৭ দিন।
*অফারটি ব্যবহার করার যাবে শুধুমাত্র 2am থেকে 12pm পর্যন্ত।
*ডাটা ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *121*1*2# কোডটি।
*অফারটি শুধুমাত্র ১বার নেওয়া যাবে সফল ভাবে re-registration হবার পর।
*এই অফারটি যেকোনো প্রিপেইড (except ERS, BS Postpaid and Prepaid) এবং টিউনপেইড সিম থেকে উপভোগ করা সম্ভব হবে।
তাই দেরি না করে আজই রেজিস্টার করে ফেলুন আপনার সিমটি, আর নিয়ে নিন ‘৯ টাকায় ১জিবি ইন্টারনেট।